⛵M.B Sea Bird, Private Tourist Ship.
📢This Tourist Boat Special for Photograph, Videography, Cinematography, Survey, Documentation, Advanture Tour etc.
📢Double Engin & Double Generator.
🛏️ 16 Person Bed Capacity NoN A/C Private Tourist Ship,
🚽 2 Room's Have Attached Bathrooms & 2 Common Bathroom.
 

ফ্যামিলি ট্রুর, গ্রুপ ট্রুর, ফ্রেন্ডস্ ট্রুর, এ্যাডভেঞ্চার ট্রুর, ডকুমেন্টারি, সার্ভে, ফটোগ্রাফি,

সিনেমাটোগ্রাফি ইত্যাদি কাজে সরাসরি আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

ভ্রমন সময়কালঃ

২ রাত ৩ দিন এবং ৩ রাত ৪ দিন (সাধারন ট্যুর)

আর গবেষণা বা ডকুমেন্টেশন ও ফটোগ্রাফি ট্যুরের জন্য সময় আলোচনা করে নির্ধারন করা হয়।

সুন্দরবন ভ্রমন ৪টি স্থান থেকে শুরু করা যায়, তা হলঃ

১। খুলনা টু সুন্দরবন টু খুলনা

২। মংলা টু সুন্দরবন টু মংলা

৩। সাতক্ষীরা, মুন্সিগঞ্জ টু সুন্দরবন টু মুন্সীগঞ্জ, সাতক্ষীরা

৪। রায়েন্দা, বাগেরহাট টু সুন্দরবন টু রায়েন্দা, বাগেরহাট।

 

ভ্রমনের স্থানঃ

১ম রুটঃ

আন্দারমানিক ইকো-ট্যুরিজম সেন্টার,

কটকা অফিস পাড় (কটকা আভয়রন্য) ,

জামতলা ওয়াচ টাওয়ার,

জামতলা/বাদামতলা সমুদ্র সৈকত,

জামতলা ক্যানেল ক্রুজিং (চ্যাপড়া খাল)

কচিখালি অফিস সাইড (কচিখালি অভয়রন্য),

কচিখালি ক্যানেল ক্রুজিং,

ডিমের চড়/আইল্যান্ড,

করমজল কুমির প্রজনন কেন্দ্র।

## এই সকল ট্যুর স্পট নদীর জোয়ার-ভাটার এবং আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে আগে পরে হতে পারে বা পরিবর্তন হতে পারে।

 

নিরাপত্তাঃ

নিরাপত্তার ক্ষেত্র আমারা সর্বদা কঠোর অবস্থানে অবস্থান করে থাকি।

আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগের সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী ।

পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট এবং লাইফ ব্যয়া থাকবে,

যে কোন প্রয়োজনে সাথেই থাকবে লাইফ বোট,

অঘ্নি নির্বাপক,

ফায়ার এ্যালাম,

আবহাওয়া এবং অন্য যে কোন প্রয়োজনে VHF, GPS, Eco-Sounder ও অকিটকি এর মাধ্যমে ফরেস্ট, কোষ্ট গার্ড এবং নৌ-বাহিনীর সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন। ইত্যাদি।

সুন্দরবন_ভ্রমণের_করনীয় :

উজ্জল রঙ্গের কাপড় ( যা অনেক দূর থেকে চোখে পড়ে ) পরিহার করা। হালকা রঙের এবং ঢিলে ঢালা ফুল স্লিব পোশাক পরা।

কোন প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।

পিছনে বেল্ট আছে এবং পানিতে ভিজলে নষ্ট হবে না এমন সেন্ডেল / কেডস সাথে নিতে হবে। সু/ হাই হিল নিবেন না।

এডভেঞ্চার ট্যুরে লাগেজের সাইজ ছোট হওয়াই ভালো।

জঙ্গলে নামার পর কোন অবস্থাতে উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না এবং খুব প্রয়োজন না হলে কথা না বলেই ট্র্যাকিং করতে হবে।

যেহেতু সমস্ত প্রয়োজনীয় সব কিছু আমাদের খুলনা থেকে নিয়ে উঠতে হবে তাই পানি অপচয় না করা (নদীর পানি নোনা) এবং খাবার পানি অন্য কোন কাজে ব্যবহার না করা।

জঙ্গলে নামার পর সু-শৃক্ষল ভাবে হাটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।

গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেড়া যাবে না

পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না। যেমন: পলিথিন বা প্যাকেজিং বস্তু যত্রতত্র ফেলা যাবে না।

স্থানীয় এবং অন্য ভ্রমণকারী দলের সদস্যদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।

গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।

আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা আপনাদের নিরাপত্তা এবং আনন্দদায়ক

ভ্রমণের জন্য তাই আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।

==ভ্রমনকালে যা যা সাথে বহন করবেন:

টেলিটক সিম, কেডস, প্লাষ্টি/বার্মিজ বেলওয়ালা স্যান্ডেল, ব্রাশ, পেস্ট, সানব্লক লোশন, টর্চ লাইট, প্রয়োজনীয় ওষুধ, এবং অন্য কোন অপরিহার্য ব্যক্তিগত পন্য।

বি_দ্রঃ বনের গভীরে কিছু যায়গায় শুধু টেলিটক মোবাইল অপারেটরের নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে।