চলুন না পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দৱবন থেকে ঘুরে আসি।
🔹ভ্রমনের সময়: ৩ দিন ২ রাত
(খুলনা -সুন্দরবন -খুলনা)
ভ্রমনের তারিখঃ ০২, ০৩, ০৪ সেপ্টম্বর ২০২২ ইং - শুক্র, শনি, রবিবার
★বেড ক্যাপাসিটিঃ ১০ থেকে ৪০ জন।
সুন্দরবনের আসল সৌন্দর্য উপভোগ করতে ছোট গ্রুপের কোন বিকল্প নাই।
★আর একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা সবাই মনে করি যে বর্ষাকালে সুন্দরবনে ঝুকি থাকে নদী পথে, এটা একদম ই ভুল কথা। সুন্দরবন হচ্ছে বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে নিরাপদ নৌ ভ্রমণের স্থান। এখানে কোন ঝুকি নেই।
সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। এখানে আপনি পাবেন এক সাথে চারটি সৌন্দর্য।
১) #নৌ_বিহার
২) #ওয়াইল্ড_লাইফ
৩) #প্রকৃতি
৪) #সমুদ্র
বাংলাদেশের আর কোথাও #নৌযানে করে তিনদিন ভ্রমনের সুযোগ নাই একমাত্র #সুন্দরবন ছাড়া, আপনি এখানে সেই সুযোগ পাচ্ছেন সাথে বোনাস হিসাবে পাচ্ছেন #প্রকৃতি, #ওয়াইল্ড_লাইফ, #সমুদ্র।
*** এছাড়াও বিশেষ আকর্ষন হিসাবে থাকছে #বার_বি_কিউ এবং অভিজ্ঞ গাইড তো থাকছেই।
আমাদের ভ্রমনের স্থানঃ
১. হারবাড়িয়া
২. কটকা জামতলা সী বিচ
৩. টাইগার টিলা
৪. কচিখালি
৫. ডিমের চর
৬. করম জল
🐾🐾ভ্রমনের সময়: ৩ দিন ২রাত
🐟🐓🦆খাবার🍌🍅🍎🥦🧅
ওয়েলকাম ড্রিংকস সহ তিনবেলা খাবারের পাশাপাশি থাকছে দুই বেলা স্ন্যাকস এবং প্রতিবেলা খাবারে থাকবে ভিন্নতার ছোয়া ।আরও থাকছে সবসময়
☕🍵চা/ কফির ব্যাবস্থা।
👮♂️👮♂️👮♂️নিরাপত্তাঃ আপনাদের নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশ বনবিভাগ থেকে থাকবে দুইজন নিরাপত্তা কর্মী। নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোষ নাই।
👉👉ভ্রমনকালে যা যা সাথে বহন করবেনঃ
কেডস, ব্রাশ, পেস্ট, সানব্লকলোশন, রেইনকোট, ছাতা, টর্চলাইট, প্রয়োজনীয় ওষুধ, টেলিটক সিম, মাছ ধরার সরঞ্জাম ( যদি মাছ ধরার শখ থাকে ) ।
>>১ম দিন: ২ সেপ্টেম্বর
নির্ধারিত দিনে ঢাকা থেকে খুলনা/মোংলাগামী বাসে/ট্রেনে করে খুলনা শহরের রয়েল মোর/রেলস্টেশন থেকে হেটে ৫ মিনিটে ৪ নং ঘাটে সকাল ৬-৭ টার মধ্যে পৌঁছানো। আপনাকে আমাদের ট্যুর গাইড রিসিভ করে ট্রলারে করে শীপে নিয়ে আসবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন। জাহাজ মংলা পোর্টে পৌঁছানোর পূর্বে রুপসা ব্রীজ, খুলনা শীপ ইর্য়াড ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখা যাবে। দুপুর ১ টা থেকে ১:৩০ মিনিটের মধ্যে আমরা চাঁদপাই ফরেস্ট অফিস পৌছাবো। বনবিভাগের অনুমোদনপত্র ও গার্ড নিয়ে বিকাল ২:৩০-৩:০০ টার মধ্যে হাড়বাড়িয়ায় পৌছানো যেখানে বনবিভাগের ইকোট্যুরিজম স্পট দেখতে পাওয়া যাবে। এরপর বনের ভিতর দিয়ে ছোট ছোট ক্যানেল পার হয়ে কটকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে রাত ১২ টায় পৌছানো এবং রাতে জাহাজে অবস্থান।
>>২য়দিন: ০৩ সেপ্টেম্বর
ভোরে ট্রলারে করে কটকার আশে পাশে ক্যানেল ক্রুজিং । প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে গভীরভাবে উপলব্দি করার জন্যে ট্রলার বন্ধ করে বিভিন্ন প্রকার প্রানী যেমন মাছরাঙা, বানর, বনমোরগ, হরিণ, বন্যশূকর এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কলকাকলী উপভোগ করা হবে। ওয়াচটাওয়ার, কটকার অফিসপার, জামতলা সী বীচে নেমে ঘু্রাঘুরি করব এবং হেঁটে টাইগার টিলাতে যাব। টাইগারটিলাতে প্রচুর হরিণ দেখতে পাওয়া যাবে এবংভাগ্য সুপ্রসন্ন থাকলে বাঘ ও দেখা যেতে পারে। লাঞ্চ করার পর হিরন পয়েন্ট/কচিখালি ও বিকাল ৪ টায় জেলে পল্লী, দুবলার/ডিমের চর ঘুরাঘুরি করে সন্ধ্যা নাগাদ ট্যুরিষ্ট শীপে চলে আসব। রাতে বার-বি-কিউ ডিনার করে জাহাজে রাত্রিযাপন।
>>৩য়দিন: ০৪ সেপ্টেম্বর
সকালে ঢাংমারি ক্যানেল ক্রুজিং ও সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকোট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। সকালে ১০ টায় করমজলে নেমে প্রচুর বানর, হরিন, কুমিরের প্রজনন কেন্দ্র দেখতে পাওয়া যাবে। দুপুরের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা। আনুমানিক সন্ধ্যা ৬/৭ টা নাগাদ খুলনা আসা এবং রাতের বাসে/ ট্রেনে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া হবে।
প্যাকেজ মুল্য :
জন প্রতি ৭,৫০০ থেকে শুরু টাকা ( খুলনা-সুন্দরবন-খুলনা ) প্যাকেজ।
👉শিশু পলিসি : ০-৩ বছরের বাচ্চাদের জন্য চার্জ প্রযোজ্য নয়, ৩-৬ বছরের বাচ্চার জন্য ৫০% প্রযোজ্য।
👉বিদেশীদের জন্যে অতিরিক্ত ১১,২০০/- টাকা ফরেষ্ট এন্ট্রি ফি দিতে হবে।
প্যাকেজে যা থাকবে নাঃ
👉ব্যক্তিগত কোন ঔষধ
👉পারসোনাল নেচার
👉সফট বা হার্ড ড্রিংস্
👉ক্যামেরা বা ভিডিও ক্যামেরার এন্ট্রি ফি
☝️☝️☝️বুকিং মানি ৫,০০০টাকা (জনপ্রতি)
বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ
১. সরাসরি অফিসে এসে জমা দেওয়া যাবে।
২. বিকাশের মাধ্যমে পরিশোধ করা যাবে।
৩. ব্যাংক ডিপোজিট করে বুকিং দেওয়া যাবে।
যোগাযোগঃ
আবু তাহের প্রিন্স
ম্যানেজিং ডিরেক্টর
Travellers Link bd
মোবাইল +৮৮০১৯১১১৪৯১৮৭, +৮৮০১৭৪৭১৮৫৬০৫
হোয়াটসঅ্যাপ, ইমো - +৮৮০১৭৪৭১৮৫৬০৫
৩ দিন ২ রাত
সর্বনিম্ন জনপ্রতি ৳ ৭,৫০০.০০
প্যাকেজ বুক করুন
বুকিং তথ্য জমা দিতে আপনাকে ভিজিটর হিসেবে লগ ইন করতে হবে।
লগইন করুন