৩ দিন ২ রাত
সর্বনিম্ন জনপ্রতি ৳ ১০,০০০.০০
আপনার অগ্রিম বুকিং এর জন্য আজই যোগাযোগ করুন।
ইতিমধ্যে আমরা সেপ্টেম্বর অক্টোবর নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসের কিছু বুকিং নিয়েছি।
ডিসকভার দি ম্যাজিক্যাল সুন্দরবন
বুকিং এর জন্য আজই যোগাযোগ করুন...
হটলাইন :+8801711112302
সুন্দরবন
সুন্দরবন হলো বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবিস্থত একটি প্রশস্ত বনভূমি যা বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলীর অন্যতম। এই অপরূপ বনভূমি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলায় অবস্থিত। ঢাকার দক্ষিণ-পশ্চিম ৩২০ কিলোমিটার অবস্থিত সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন হিসেবে সুন্দরবন বিশ্বের সর্ববৃহৎ অখন্ড বনভূমি। ১০,০০০ হাজার বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার রয়েছে বাংলাদেশে। সুন্দরবন ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। এর বাংলাদেশ ও ভারতীয় অংশ বস্তুত একই নিরবিচ্ছিন্ন ভূমিখন্ডের সন্নিহিত অংশ হলেও ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় ভিন্ন ভিন্ন নামে সূচিবদ্ধ হয়েছে যথাক্রমে “সুন্দরবন ও সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান" নামে। সুন্দরবনকে জালের মত জড়িয়ে রয়েছে সামুদ্রিক স্রোতধারা, কাদা চর এবং ম্যানগ্রোভ বনভূমির লবণাক্ততাসহ ক্ষুদ্রায়তন দ্বীপমালা। মোট বনভূমির ৩১.১ শতাংশ অর্থাৎ ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদীনালা, খাঁড়ি, বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল। ১৯৯২ সালের ২১ শে মে সুন্দরবন রামসার স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। সুন্দরবনের প্রধান বনজ বৈচিত্রের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে সুন্দরী ৭৩%, গেওয়া গরান এবং কেওড়া। ১৯০৩ সালে প্রকাশিত প্লেইন এর হিসেব মতে সর্বমোট ২৪৫টি শ্রেণি এবং ৩৩৪টি প্রজাতির উদ্ভদ রয়েছে সেখানে। সুন্দরবনের বাস্তুসংস্থান মৌলিক প্রকৃতির এবং যা বন্য প্রাণীর বিশাল আবাসস্থল। বন্য প্রাণীর সংখ্যা এবং এর লালনক্ষেত্রের উপর মানুষের সম্পদ সংগ্রহ ও বন ব্যবস্থাপনার প্রভাব অনেক। কচ্ছপ (কেটো কচ্ছপ), সুন্দি কাছিম এবং ধুম তরুণাস্থি কাছিম, গিরগিটি ও বড় গুইসাপ, অজগর এবং রয়েল বেঙ্গল টাইগার সুন্দরবনের স্থানীয় প্রজাতিগুলোর মধ্যে অন্যতম।
সুন্দরবনে_যা_দেখার_আছে :-
বনভূমিটি, স্বনামে বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার ছাড়াও নানান ধরণের পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। এখানে ৪০৩টি পাখি, ১২০টি মাছ, ৪২টি স্তন্যপায়ী, ৩৫টি সীসৃপ এবং ৮টি উভচর প্রজ়াতিসহ টি বন্যজীবনের বাসস্থান সরবরাহ করে ১০৬ বাঘ ও ১০০০০০ থেকে ১৫০০০০ চিত্রা হরিণ রয়েছে। সুন্দরবন এলাকায় শিরদাঁড়ওয়ালা মাছ রয়েছে প্রায় ৩০০ প্রজাতির। সাইডেনস্টিকার ও হাই-এর (পরিপ্রেক্ষিত ১৯৭৮) মতে, এর মধ্যে বাণিজ্যিক মাছ ১২০ প্রজাতির; অবশ্য বার্নাকসেকের মতে (২০০০) বাণিজ্যিক মাছ ৮৪ প্রজাতির, কাঁকড়া-চিংড়ি ১২ প্রজাতির ও ৯ প্রজাতির শামুক রয়েছে।
সুন্দরবন_ভ্রমনেের_বিখ্যাত_পর্যটন_স্পটসমূহ :-
হাড়বাড়িয়া
কটকা অফিস পাড়
কটকা ওয়াচ টাওয়ার
জামতলা সী-বীচ
কটকা খাল
কচিখালি
টাইগার পয়েন্ট
ডিমের চর
ককিলমনি ফরেষ্ট স্টেশন
তিনকোনা আইল্যান্ড
হিরনপয়েন্ট / নিলকমল
কেওড়া সুটকি
দুবলারচর,আলোর কোল সুটকিপল্লী
করমজল
কলাগাছিয়া
শেখেরটেক মন্দির
নাটোবাকি
দোবাকি
আমাদের_ট্যুর_সম্পর্কে :-
আমরা আমাদের নিজস্ব বিলাসবহুল ক্রুজ শিপ এমভি_জিলান এ অতিথিদের সুন্দরবন জঙ্গলের ভেতরকার সবথেকে জনপ্রিয় যায়গা গুলিতে নিয়ে থাকি, যেমন: বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, ওয়াচ টাওয়ার, গহীন জঙ্গলের ভেতর দিয়ে বিচরণ ও গহীন জঙ্গল পেরিয়ে সমুদ্র সৈকত ভ্রমণ ইত্যাদি। এছাড়াও থাকছে সমুদ্র সৈকতে সানবাথ করা, ফুটবল খেলা এবং ঘরোয়া খেলার ভেতর লঞ্চে থাকছে তাস, দাবা, লুডো, কেরাম ও হাউজি।
সুন্দরবন_ঘোরা_সময় :-
শীতকাল সুন্দরবন ভ্রমণের সর্বোত্তম সময়। এ সময়ের আবহাওয়া পর্যটকদের জন্য খুবই উপযুক্ত। গত বছর ও সময়ে দুই লাখেরও বেশি পর্যটক সুন্দরবন ভ্রমণ করেছে। সুন্দরবন ভ্রমণের দ্বিতীয় পছন্দনীয় ঋতু বর্ষাকাল। এছাড়াও সারা বছরই ভ্রমণের জন্য সুন্দরবন পর্যটকদের জন্য উপযুক্ত জায়গা। ভিন্ন ভিন্ন ঋতুতে সুন্দরবনে ভিন্ন ভিন্ন মনমুগ্ধকর রূপে সজ্জিত দেখা যায়।
কিভাবে_সুন্দরবন_পৌঁছাব :-
খুলনা থেকে ৭০ কি.মি দূরত্বে যশোরের নিকটতম এয়ারপোর্ট অবস্থিত। এখান থেকে গন্তব্যে পৌঁছাতে পর্যাপ্ত বাস ও গাড়ির সুবিধা আছে সেখানে। খুলনাতে নিকটতম রেলস্টেশন অবস্থিত যা গন্তব্য থেকে ৩ কি.মি দূরত্বে। এখান থেকে গন্তব্যে পৌঁছাতে পর্যাপ্ত ট্যাক্সি ও রিকশা সুবিধা আছে সেখানে। নিজস্ব গাড়ি অথবা ট্যাক্সি করে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন। এরপর আমরা জাহাজে করে সুন্দরবনের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হবো।
সুন্দরবন_ভ্রমণ তথ্য :-
সুন্দরবনের সকল ভ্রমণই জলযান নির্ভর হয়ে থাকে। আমরা খুলনা, মংলা ও ঢাকা থেকে ট্যুর পরিচালনা করে থাকি। ঢাকা-খুলনা রুটে বাস ও ট্রেন সেবা পর্যাপ্ত এবং পেমেন্ট এর মাধ্যমে আমরা এগুলোর ব্যবস্থা করে থাকি। সুন্দরবনে প্রবেশের জন্য সকল পর্যটকের জন্য বনবিভাগ থেকে অনুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক দি রেইনবো ট্যুরস এর সকল প্রয়োজনীয় আইনানুগ কার্যক্রম পালন করবে।
নিয়মিত_ট্যুর ১ (৩দিন ও ২ রাত্র)
১ম_দিন :- সকালে খুলনা হতে নোঙর করা ট্যুরিস্ট জাহাজ এমভি জিলানে অতিথিদের পৌঁছে দেওয়া। সকলের রুম বরাদ্দ নিশ্চিত করে সুন্দরবনের পথে যাত্রা। এরপর সকালের নাস্তা সেরে জাহাজের ছাদে, বারান্দা বা নিজ কক্ষে বসে রূপসা নদীর সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে করতে সামনে এগিয়ে চলা। কয়েক ঘন্টা পর মোংলা পৌঁছে বনবিভাগের প্রয়োজনীয় কাজ শেষ করে সশস্ত্র নিরাপত্তা রক্ষীদের নিয়ে সুন্দরবনের ভেতরে প্রবেশ করবে আমাদের ট্যুরিস্ট জাহাজ। জাহাজের ছাদে বসে দুপুরের খাবার খাওয়া সে এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। এরপর হাড়বাড়িয়া পৌঁছে সেখানে ঘুরে কটকার পথে যাত্রা। কটকা পৌঁছে একটি সুরক্ষিত জায়গায় জাহাজ নোঙর করবে ও জাহাজে রাত্রিযাপন করব।
২য়_দিন :- খুব ভোরে চা বিষ্কিট খেয়ে কটকা অফিস পারে যাব। এসে সকালে নাস্তা সেরে কটকা ওয়াচ টাওয়ার হয়ে বনের ভিতর দিয়ে ৪৫ মিনিট হেঁটে সী-বীচে যাব। সী-বীচ কিছুক্ষণ সময় কাটিয়ে জাহাজে ফিরে আসব। এসে কচিখালির অথবা দুবলার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হব। ট্রেইল ধরে ঘন্টাখানেক ঘুরে দেখবো, আরো জানবো বনরক্ষীদের জীবন সম্পর্কে। সূর্যাস্ত উপভোগ করবো আর সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসলেই দেখতে পাবো হরিণ, বলো শুয়োর বা মদন টাকের ধীরপায়ে নদীর ধারে ঘুরে বেড়ানো। জাহাজে ফিরে এসে বিকালের নাস্তা করব। এ রাতেই বার-বি-কিউ ডিনারের আয়োজন করা হবে।
৩য়_দিন :- খুব ভোৱে জেয়ার-ভাটার উপর ভিত্তি করে রওয়ানা হয়ে আমরা যাব করমজল। করমজলের ওয়াচ টাওয়ার, মিনি চিড়িয়াখানা, কুমির ও কচ্ছপ প্রজনন কেন্দ্ৰ ইত্যাদি দেখে সন্ধ্যায় ফিরে আসব খুলনায়।
নিয়মিত_ট্যুর ২ (৩দিন ও ২ রাত্র)
১ম_রাত্র :- রাত্র আনুমানিক ১১:০০ ঘটিকায় মংলা হতে নোঙর করা ট্যুরিস্ট জাহাজ এমভি জিলানে অতিথিদের পৌঁছে দেওয়া। সকলের রুম বরাদ্দ নিশ্চিত করে সুন্দরবনের পথে যাত্রা। এরপর রাতের খাবার সেরে জাহাজের ছাদে, বারান্দা বা নিজ কক্ষে বিশ্রাম করতে করতে সামনে এগিয়ে চলা। বনবিভাগের প্রয়োজনীয় কাজ শেষ করে সশস্ত্র নিরাপত্তা রক্ষীদের নিয়ে সুন্দরবনের ভেতরে প্রবেশ করবে আমাদের ট্যুরিস্ট জাহাজ এবং কটকার পথে যাত্রা। কটকা পৌঁছে একটি সুরক্ষিত জায়গায় জাহাজ নোঙর করবে ও জাহাজে রাত্রিযাপন করব।
২য়_দিন :- খুব ভোরে চা বিষ্কিট খেয়ে কটকা অফিস পারে যাব। এসে সকালে নাস্তা সেরে কটকা ওয়াচ টাওয়ার হয়ে বনের ভিতর দিয়ে ৪৫ মিনিট হেঁটে সী-বীচে যাব। সী-বীচ কিছুক্ষণ সময় কাটিয়ে জাহাজে ফিরে আসব। এসে কচিখালির অথবা হিরণ পয়েন্ট ও দুবলার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হব। ট্রেইল ধরে ঘন্টাখানেক ঘুরে দেখবো, আরো জানবো বনরক্ষীদের জীবন সম্পর্কে। সূর্যাস্ত উপভোগ করবো আর সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসলেই দেখতে পাবো হরিণ, বলো শুয়োর বা মদন টাকের ধীরপায়ে নদীর ধারে ঘুরে বেড়ানো। জাহাজে ফিরে এসে বিকালের নাস্তা করব। এ রাতেই বার-বি-কিউ ডিনারের আয়োজন করা হবে।
৩য়_দিন :- রাতে অথবা খুব ভোৱে জেয়ার-ভাটার উপর ভিত্তি করে আমরা হাড়বাড়িয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হব। হাড়বাড়িয়া তে আমরা ক্যানেল ক্রুজ, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও হারবারিয়া ইকো ট্যুরিজম স্পট দর্শন করে ফিরে আসব শিপে। হাড়বাড়িয়া থেকে ফিরে রওনা হব করমজল উদ্দেশ্যে। করমজলের ওয়াচ টাওয়ার, মিনি চিড়িয়াখানা, কুমির ও কচ্ছপ প্রজনন কেন্দ্ৰ ইত্যাদি দেখে আমরা শিপে ফিরে আসবো। রাতের খাবার সেরে আমরা মংলাতে আমাদের ট্যুর সম্পন্ন করব।
প্যাকেজে_অন্তর্ভুক্ত :-
বনের ভেতর ভ্রমণ করা
জাহাজে রাত্রি যাপনের সু-ব্যবস্থা
ভ্রমণের সময় মেন্যু অনুযায়ী মজাদার সব খাবার
ভ্রমণপথ অনুসারে বনের অভ্যন্তরে সমস্ত ক্রিয়াকলাপ
ছোট ছোট খালের মধ্যে ঘোরার জন্য ছোট্ট দেশি নৌকা
ট্রিপ চলাকালীন সময়ে পানীয় জল
বাংলাদেশিদের জন্য বন ফি এবং অনুমতিপত্র
বন বিভাগ থেকে সশস্ত্র বনরক্ষী
ট্যুর পরিচালনার জন্য একটি অভিজ্ঞ গাইড
প্যাকেজ_অন্তর্ভুক্ত_নয় :-
হার্ড এবং সফট্ উভয় পানীয়
ব্যক্তিগত প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র।
যে_সকল_প্রয়োজনীয়_জিনিস_আনতে_হবে :-
রেইনকোট / ছাতা, টুপি / ক্যাপ,রোদ বৃষ্টি তে সুরক্ষার জন্য
হাঁটার জন্য জুতো
সান বার্ন লোশন
পোকামাকড় মারা স্প্রে
বাইনোকুলার
ফ্লাশ লাইট ক্যামেরা ও ফিল্ম,
বাথ সাবান এবং শ্যাম্পু
তোয়ালে, টুথপেস্ট এবং টুথব্রাশ
জরুরী মেডিসিন
নিরাপত্তা :-
নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোস নেই। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগের দুই জন সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী । আবহাওয়া এবং অন্য যে কোন প্রয়োজনে BHF এর মাধ্যমে ফরেস্ট, কোষ্ট গার্ড, নৌ-বাহিনী, নৌ-পুলিশ এবং টুরিষ্ট পুলিশের সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন।
জলে বা ভাঙ্গলে কিছু ফেলবেন না; জাহাজের "বিন" ব্যবহার করুন
কেবিনে ধূমপান এবং কোন ধরণের আগুন ফেলা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ
যে কোন ধরণের জল এবং বিদ্যুতের ব্যবহারে মিতব্যয়ি হোন
সুষ্ঠ পরিচালনার জন্য সময় মতো আপনার খাবার নিন
আপনার বাচ্চাদের নজর রাখুন
আপনার মূল্যবান বস্তু ও লাগেজ নিজ দায়িত্বে রাখুন
কর্তৃপক্ষ কোন দুর্ঘটনা, চুরি বা ক্ষতির জন্য দায়বদ্ধ থাকবে না
তারিখ পরিবর্তন বা বুকিং বাতিল করার জন্য অবশ্যই ইস্যুকারী কৃষ্ণপক্ষকে অবহিত করতে হবে
আপনি কোন ধরণের অস্ত্র বহন করতে পারবেন না
নদী তীরে এবং পর্যটন স্পটগুলিতে লিটারিং কঠোরভাবে নিষিদ্ধ
শব্দ করা, প্রাণীদের বিরক্ত ও গাছের পাতা ছেঁড়া ইত্যাদি করবেন না
প্রয়োজনে কর্তৃপক্ষ সিট/ কেবিন পরিবর্তন করতে পারে
জঙ্গলে ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার এবং বহন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
আপনাকে সুন্দরবনের নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে
জঙ্গলে_ঘোরাঘুরির_সময়_যা_করবেন :-
জঙ্গলের অভ্যন্তরে কখনও একা থাকবেন না, সর্বক্ষণ দলের সাথে থাকুন
বনের কোন গাছের ক্ষতি করবেন না
বন্য প্রাণীকে বিরক্ত করবেন না
যে কোন সমস্যার জন্য সর্বদা আপনার গাইডের সাথে কথা বলুন
জঙ্গলে আকর্ষণীয় রং এড়িয়ে জঙ্গল-বাস্তব পোষাক পরিধান করুনজঙ্গলের অভ্যন্তরে সুগন্ধি ব্যবহার করবেন না, কারণ এটি বন্যজীবের অনুকরণ করে
সুন্দরবন একটি সংরক্ষিত বন এবং মানুষের দ্বারা কোন বাসস্থান নাই, কোন অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে নিজেকে শান্ত রাখুন এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গাইডকে সহযোগিতা করুন।
দর্শনীয়_স্থানসমূহ :-
দি রেইনবো ট্যুরস যে সকল যায়গায় জমণের আয়োজন করে থাকে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সুন্দরবন, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত, মোংলা সি পোর্ট, ঐতিহাসিক ষাটগম্বুজ মসজিদ, সনেট কবি মাইকেল মধুসূদনের জন্মস্থান যশোরের সাগড়দাঁড়ি ইত্যাদি। পর্যটকদের চাহিদা অনুযায়ী আমরা এ সকল ট্যুরের আয়োজন করে থাকি।
খাদ্য_তালিকা (৩দিন ও ২ রাত)
১ম_দিনের_খাদ্য_তালিকা
সকালের_নাস্তা (৮.০০ টা):- স্বাগতম জুস + ব্রাউন/সাদা ব্রেড + মাখন + জেলি + মধু + সিদ্ধ ডিম + কলা + চা/কফি
মর্নিং_স্ন্যাক (১১.৩০ টা):- প্লেন কেক + কমলা + চা/কফি
মধ্যাহ্নকালিন_ভোজ (১.৩০ টা):- সাদা ভাত + মিশ্র সবজি ভাজি + ভর্তা + পাস্যে মাছ ভাজা/রুই ভুনা + মুরগি/খাশি/গরুর রেজালা + ডাল + সালাদ + ডেজার্ট
ইভিনিং_স্ন্যাক (৫.০০ টা):- এগ নুলুডস + চা/ কফি
রাতের_ভোজ (৮.৩০টা):- সাদা ভাত+ মিশ্র সবজি + ভেটকি/রুই দোপেয়াজো + মুরগির রেজালা + ডাল + সালাদ + ডেজার্ট
২য়_দিনের_খাদ্য_তালিকা
সকালের_নাস্তা (৮.০০টা):- পরোটা/রুটি + মিশ্র সবজি ভাজি + ডিম ভাজি + চিকেন লটপটি + চা/কফি
মর্নিং_স্ল্যাক (বীচে):- আপেল/ কমলা + বিস্কিট + বিশুদ্ধ পানি
মধ্যাহ্নকালিন_ভোজ (১.৩০টা):- সাদা ভাত+মিশ্র সবজি ভাজি/শাক ভাজি+ভেটকি/ রুইমাছ ভোনা+চিকেন কারি +ডাল মাখন ভাজা+ সালাদ + ডেজার্ট
ইভিনিং_স্ল্যাক (৫.০০ টা):- ভেজিটেবল পাকুরা / বেগুনি + চা/কফি
রাতের_ভোজ (৮.৩০ টা):- স্পেশাল বার-বি-কিউ পার্টি +পরোটা + মিক্স ফ্রাইড রাইস + চিকেন-বার-বি-কিউ + ফিস-বার বি-কিউ + চাইনিজ ভেজিটিবল + রাশিয়ান সালাদ + কোমল পানীয়
৩য়_দিনের_খাদ্য_তালিকা:
সকালের_নাস্তা (৮.০০টা):- ভুনা খিচুরি + ডিম মালাই কারি + বেগুন ভাজি + আচার + সবুজ সালাত + চা/কফি
মর্নিং_স্ন্যাক (১১.৩০ টা):- পেয়ারা মাখা + চা/কফি
মধ্যাহ্ন_ভোজ (১.৩০টা):- প্লেন পোলাও + চিকেন রোষ্ট + খাশির রেজালা + ডাল + টিকিয়া + দই + সালাদ
ইভিনিং_স্ন্যাক (৫.০০ টা):- সিঙ্গারা / (ছোলা + মুড়ি )+ চা/কফি
[ আমরা অতিথিদের চাহিদা অনুযায়ী খাদ্য তালিকা পরিবর্তন করে থাকি ]
[ সিজনের কারনে খাবার মেনুর সামান্য পরিবর্তন হতে পারে ]
জাহাজের_সুবিধা_সমূহ :-
মোট বাসস্থান ৭৫ জনের
কনফারেন্স রুম ৫০ জনের
ডায়নিং রুম ৭৫ জনের
ইঞ্জিন ২টা জি.এম ৫০০ হর্সপাওয়ার (৬ সিলিন্ডার ৪ স্ট্রোকস)
সৌর বিদ্যুৎ ২৫০ ওয়াট
ফ্রেশ পানি ধারণ ক্ষমতা ৭০০০০ লিটার
জেনারেটর ৩টি ৫০ কেভি + ১৫ কেডি + ১০ কেভি
এটাষ্ট টয়লেট = ৬টি, কমন টয়লেট ৮টি
সেফটি_সুবিধাসমূহ :-
১০ টি ফায়ার এক্সটিংগুসার
৬০ টি লাইফ বয়া
১০০ টি লাইফ জ্যাকেট
ফায়ার হোস
বালির বাক্স
ওয়াটার জেট পাম্প
জিপিএস
মেরিন ভিএইচএফ
আমাদের_সম্পর্কে :-
দি রেইনবো ট্যুরস ২০০৮ সাল থেকে সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশে আনুষ্ঠানিকভাবে নদী ভিত্তিক জঙ্গল ট্যুর পরিচালনা করে এবং এখন পর্যন্ত সফলভাবে পরিচালনা করছে। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ ও ইউনেস্কো ঘোষিত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সুন্দরবনে আমাদের বিলাসবহুল ক্রুইজ শিপ এমভি_জিলান এর মাধ্যমে ট্যুর আয়োজনে আমরা বিশেষজ্ঞ। আমরা সুন্দরবনে ২০২২ সাল পর্যন্ত তিন শত পঞ্চাশ এর বেশি ট্যুর সফলভাবে আয়োজন করেছি এবং এখনো করছি। বাংলাদেশের জঙ্গলে আমাদের ছোট ছোট দল আপনাকের ভ্রমণের সময় প্রকৃতির হৃদয়ে নিয়ে যাবে। সুন্দরবনের অভিনব সৌন্দর্য্য ও নদী ভ্রমণ উপভোগে আমাদের গাইড ও তার টিম আপনাকে সর্বোচ্চ সেবা প্রদান করবে।
বি_দ্রঃ সর্বক্ষনিক মিনারেল ওয়াটার ,চা / কফি এবং প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা আছে। ভেসেলে উঠার পরে কোন প্রকার কেনাকাটার সুযোগ নেই। এবং বনের গভীরে কিছু যায়গায় শুধু টেলিটক মোবাইল অপারেটরের নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে।
বুকিং_পলিসিঃ
সিট খালি থাকা স্বাপেক্ষে আমাদের অফিসে এসে অথবা মোবাইলে যোগাযোগ করে বুকিং কনফার্ম করতে পারেন । বুকিং কনফার্ম করতে বুকিং মানি জমা দিতে হবে।
অন্যান্য তথ্য, ভ্রমণ সিডিউল ও মেনু পরিবর্তন-পরিবর্ধন এবং প্যাকেজ সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন৷
মোবাইল: +8801711112302