Skip to content

বিউটিফুল বাংলাদেশ ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস

প্যাকেজ: বন্যতার খোজে সুন্দরবনে

৩ দিন ২ রাত
সর্বনিম্ন জনপ্রতি ৳ ৯,৫০০.০০

বর্ষায় যে কোন প্রকৃতি তার আসল রুপে ফিরে আসে আর সেটা যদি হয় বেঙ্গল টাইগার এর আবাসস্থল সুন্দরবন তাহলে তো কথায় নেই। 
আমরা অক্টোবর এর ৭/৮/৯ সরকারী তিন দিনের ছুটিতে। 
সুন্দরবন পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন। বাংলাদেশের আর কোথাও নৌবিহারের সুযোগ নাই একমাত্র সুন্দরবন ছাড়া। এখানে আপনি একসাথে পাবেন চারটি সৌন্দর্য 
🔸নৌ ভ্রমণ 🔸ওয়াইল্ড লাইফ🔸প্রকৃতি 🔸সমুদ্র 
ভ্রমণ স্পটঃ হারবাড়িয়া, কটকা (জামতলা সী বিচ, অফিস পার), কচিখালি অভায়রন্য, ডিমের চর, করমজল।
সময়ঃ ৩দিন ২রাত।
খাবারঃ সুন্দরবন ভ্রমণকে বলা হয় ভুড়ি ভোজের ট্যুর। এখানে আপনি পাচ্ছেন প্রতিদিন ৫ বেলা খাবার আর চা কফি তো আছেই সবসময়।
নিরাপত্তাঃ সুন্দরবন এমন একটি স্থান যেখানে নিরাপত্তার ব্যাপারে কোন আপোষ আমরা করি না। তাই নিরাপত্তার জন্য আমাদের সাথে থাকে বনরক্ষি আর আমাদের জাহাজের ভি এইস এফ আর অত্যাধুনিক ট্রাকিং ডিভাইস দ্বারা আমরা সার্বক্ষনিক থাকি মনিটরিংয়ের মধ্যে।
ভ্রমন বিস্তারিত 
দিন ১ঃ আমাদের যাত্রা শুরু হয় খুলনা/মোংলা থেকে সকাল ৮ টায়। আমাদের যাত্রার প্রথম স্পট হারবাড়িয়া, যেখানে পৌছাতে আমাদের ৫ ঘন্টার মত লেগে যায়। হারবাড়িয়া হচ্ছে একটি ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্র। এখানে আপনি পাবেন সুন্দরবনের ভ্রমণের প্রাথমিক কিছু ধারনা। হারবাড়িয়াতে আছে একটি ফুট ট্রেইল যেটি দিয়ে আপনি বনের ভিতরে ঘুরে আসতে পারবেন। আর আছে একটি পদ্ম পুকুর।এখানে আমরা ৪৫ মিনিট সময় ক্ষেপণ করে রওনা দিব বনের সৌন্দর্য উপভোগ করতে করতে কটকার পথে। হারবাড়িয়া থেকে কটকা যেতে আমাদের ৮/৯ ঘন্টার মত লেগে যাবে। রাত্রিযাপন কটকাতে
দিন ২ঃ এদিন আমাদের দিন শুরু হবে খুব ভোরে। ফজরের আযানের পরেই আমরা চা বিস্কিট খেয়ে বেড়িয়ে যাবো কটকা জামতলার উদ্দ্যেশ্যে। ওয়াইল্ড লাইফ সবচেয়ে বেশি চঞ্চল থাকে বিকাল থেকে ভোর পর্যন্ত। আমরা জামতলা খালে ক্যানেল ক্রুজিং করে ৪৫ মিনিট বনের মধ্যে দিয়ে হেটে নিরবে উপভোগ করতে করতে পৌছে যাবো জামতলা সমুদ্র পাড়ে। ৩০ মিনিট সেখানে সময় কাটিয়ে একই পথ ধরে আমরা ফিরে আসব আমাদের জলযানে এবং সকাল ৯ টার সময় সকালের নাস্তা। নাস্তা সেরে আমরা চলে যাবো কটকা অফিস পারে। সেখানে আমরা পালে পালে চিত্রা হরিণ দেখতে পাবো এবং গভীর জঙ্গলে ঘুরে আসবো। এরপরের স্পট আমাদের কচিখালি। কটকা থেকে কচিখালি যেতে আমাদের সময় লাগবে ২ঃ৩০ মিনিট। দুপুরের খাবার খেয়ে আমরা চলে যাবো কচিখালি। কচিখালি ঘুরে আমরা চলে যাবো ডিমের চরে। সুর্যাস্ত দেখে জাহাজে ফিরে এসে আমরা রওনা দিব করমজলের পথে।
দিন ৩ঃ সকাল ৮ টায় নাস্তা সেরে আমরা করমজল ১ঃ৩০ মিনিট এর মত ঘুরে দেখবো। তারপর আমরা রওনা দিবো খুলনার পথে।  বিকাল নাগাদ আমরা খুলনা অবস্থান করবো।
বিস্তারিত জানতে কল করুন 
০১৯১১২৮৭৭২৯

প্যাকেজ বুক করুন
লগইন করুন